পটুয়াখালী প্রতিনিধিঃ
পটুয়াখালী জেলাধীন বাউফল উপজেলার মোহসেনুদ্দিন নূরিয়া ফাজিল (ডিগ্রী) মাদ্রাসার অধ্যক্ষ মামওলানা আব্দুর রহিমের বিরুদ্ধে নিয়ম বহির্ভূত ম্যানেজিং কমিটি গঠন ও নিয়োগ বাণিজ্য সরকারি বই বিক্রি ও অর্থ আত্মসাতের লিখিত একাধিক অভিযোগসহ ২১বছর আগে মৃত্যু ব্যক্তিকে ম্যানেজিং কমিটিতে সদস্য হিসেবে পাওয়া গেছে।অভিযোগে জানা যায়। মাদ্রাসার অধ্যক্ষ কোনো নিয়মনীতির তোয়াক্কা না করে। উপজেলা ভইস চেয়ারম্যান কে নির্বাচন ছাড়াই সভাপতি করে ম্যানেজিং কমিটি গঠন করে একের পর এক নিয়োগ বাণিজ্য চালিয়ে যাচ্ছেন। বর্তমানে অফিস সহকারী পদে মোটা অঙ্কের উৎকোচের বিনিময় গোপনে নিয়োগ দেওয়া হয়েছে। এসময় আইয়ুব আলী নামে একজনের অভিযোগের ভিক্তিত জানাযায় যে মাওলানা আব্দুর রহিম তার কাছ থেকে চাকরী দেয়ার কথা বলে চার লক্ষ এবং সোহেলের কাছ থেকে ছয় লক্ষ এবং শাহআলমের কাছ থেকে একলক্ষ পঞ্চাশ হাজার টাকা নিয়েছে এর প্রমাণ হিসেবে মোহসেনুদ্দিন নূরিয়া ফাজিল মাদ্রার প্যাডে এসব টাকার রিসিভ দিয়েছেন মাওলানা আব্দুর রহিম। এ নিয়ে এলাকায় আলোচনা-সমালোচনাসহ চরম ক্ষোভের সৃষ্টি হয়েছে। এ ছাড়া মাদ্রাসার উন্নয়ন কাজে বরাদ্দকৃত নামমাত্র কাজ করিয়ে বাকি টাকা তিনি আত্মসাৎ করেছেন। এসব ব্যাপারে বাউফল উপজেলা নির্বাহী অফিসারসহ পটুয়াখালীর একাধিক দপ্তরে এ অভিযোগ দেয়া হয়েছে।এ অভিযোগ অস্বীকার করে মাদ্রাসার অধ্যক্ষ আব্দুর রহিম বলেন, একটি কুচক্রী মহল আমার বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রমূলক ভাবে বিভিন্ন জায়গায় অভিযোগ করছেন। এসব অভিযোগ মিথ্যা ও ভিক্তিহীন।এ বিষয়ে ম্যানেজিং কমিটির সভাপতি ও বাউফল উপজেলা ভাইস চেয়ারম্যান মোঃ মোশারোফ হোসেনের কাছে জানতে চাইলে তিনি সাংবাদিকদের জানায় ওই অধ্যক্ষের বিরুদ্ধে এখন পর্যন্ত কোনো অভিযোগ পাইনি।এবং একটি মহল তাদের সার্থে ব্যাঘাত ঘটায়।ওই অধ্যক্ষের বিরুদ্ধে এই ধরনের অভিযোগ দিয়ে যাচ্ছে। তিনি আরো বলেন অভিযোগ পেলে তদন্ত সাপেক্ষে ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।