দুমকি উপজেলা (পটুয়াখালী) প্রতিনিধি :
পটুয়াখালী জেলার দুমকি উপজেলায় মো: সিয়াম (১২) ৭ম শ্রেণির শিক্ষার্থীকে নির্জন জঙ্গলে নিয়ে জবাই করে হত্যা চেষ্টার অভিযোগ উঠেছে, ৮ম শ্রেণিতে পড়ুয়া কিশোর গ্যাংয়ের নেতা মো: রিফাত নামের কিশোরের বিরুদ্ধে। উপজেলার পাঙ্গাশিয়া ইউনিয়নের তেঁতুল বাড়িয়া নামক এলাকায় এ মর্মান্তিক ঘটনাটি ঘটে।স্থানীয় সুত্রে জানা যায়, উপজেলার লেবুখালী ইউনিয়নের ৪ নং ওয়ার্ডের বাসিন্দা জসিম শিকদারের ৭ম শ্রেনিতে পড়ুয়া ছেলে সিয়াম এবং তার সহপাঠী কিশোর গ্যাংয়ের নেতা রিফাত ছোটবেলা থেকেই পাঙ্গাশিয়া নলদোয়ানী মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে একসাথে ক্লাস পঞ্চম শ্রেণি পর্যন্ত পড়াশোনা করেছেন।বর্তমানে সিয়াম লেবুখালী সরকারী হাবিবুল্লাহ মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের ৭ম শ্রেণির ছাত্র। অভিযুক্ত রিফাত পাঙ্গাশিয়া ইউনিয়নের ৯নং ওয়ার্ডের কাঞ্চন হাওলাদারের মেয়ের ঘরের নাতি। ছোট থেকেই রিফাত নানা বাড়িতেই থাকেন।তাই সিয়াম ও রিফাতের বসবাস পাশাপাশি এলাকায়।বর্তমানে সিয়াম অন্য প্রতিষ্ঠানে পড়লেও সহপাঠী হিসেবে সিয়াম ও রিফাতের মধ্যে মোটামুটি একটা বন্ধুসুলভ সম্পর্ক ছিলো। আহত সিয়ামের বাবা জসিম সিকদার বলেন, কয়েকদিন ধরে সিয়াম ও রিফাতের মধ্যে একটা ঘনিষ্ঠতা লক্ষ করেছি তবে ওদের মধ্যে কোনসময় ঝগড়াঝাটি হয়নি। তবে শুনেছি রিফাত কিশোর গ্যাংয়ের নেতা। সিয়ামকে ডেকে অটোরিকশায় করে তেতুল বাড়িয়া নামক এলাকার এক নির্জন স্থানে নিয়ে যায় এবং সেখানে নিয়ে সিয়ামকে বেধড়ক মারধর করে একপর্যায়ে হত্যার উদ্দেশ্যে গলায় ছুরি দিয়ে জবাই দেয়ার চেষ্টা করলে সিয়াম ডাক চিৎকার দিলে স্থানীয় লোকজন টের পেলে রিফাত পালিয়ে যান। আহত অবস্থায় সিয়ামকে উদ্ধার করে পটুয়াখালী মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল নিয়ে গেলে কর্তব্যরত চিকিৎসক সাথে সাথে ঢাকায় রেফার করেন।বর্তমানে সিয়াম ঢাকার আগারগাঁও জাতীয় চক্ষু হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় আছে। দুমকি থানা অফিসার ইনচার্জ তারেক মোহাম্মদ হান্নান বলেন, ঘটনাটি শুনেছি তবে এখনো কোন লিখিত অভিযোগ পাইনি অভিযোগ পেলে তদন্ত সাপেক্ষে আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহন করা হবে।
পটুয়াখালী জেলার দুমকি উপজেলায় মো: সিয়াম (১২) ৭ম শ্রেণির শিক্ষার্থীকে নির্জন জঙ্গলে নিয়ে জবাই করে হত্যা চেষ্টার অভিযোগ উঠেছে, ৮ম শ্রেণিতে পড়ুয়া কিশোর গ্যাংয়ের নেতা মো: রিফাত নামের কিশোরের বিরুদ্ধে। উপজেলার পাঙ্গাশিয়া ইউনিয়নের তেঁতুল বাড়িয়া নামক এলাকায় এ মর্মান্তিক ঘটনাটি ঘটে।স্থানীয় সুত্রে জানা যায়, উপজেলার লেবুখালী ইউনিয়নের ৪ নং ওয়ার্ডের বাসিন্দা জসিম শিকদারের ৭ম শ্রেনিতে পড়ুয়া ছেলে সিয়াম এবং তার সহপাঠী কিশোর গ্যাংয়ের নেতা রিফাত ছোটবেলা থেকেই পাঙ্গাশিয়া নলদোয়ানী মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে একসাথে ক্লাস পঞ্চম শ্রেণি পর্যন্ত পড়াশোনা করেছেন।বর্তমানে সিয়াম লেবুখালী সরকারী হাবিবুল্লাহ মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের ৭ম শ্রেণির ছাত্র। অভিযুক্ত রিফাত পাঙ্গাশিয়া ইউনিয়নের ৯নং ওয়ার্ডের কাঞ্চন হাওলাদারের মেয়ের ঘরের নাতি। ছোট থেকেই রিফাত নানা বাড়িতেই থাকেন।তাই সিয়াম ও রিফাতের বসবাস পাশাপাশি এলাকায়।বর্তমানে সিয়াম অন্য প্রতিষ্ঠানে পড়লেও সহপাঠী হিসেবে সিয়াম ও রিফাতের মধ্যে মোটামুটি একটা বন্ধুসুলভ সম্পর্ক ছিলো। আহত সিয়ামের বাবা জসিম সিকদার বলেন, কয়েকদিন ধরে সিয়াম ও রিফাতের মধ্যে একটা ঘনিষ্ঠতা লক্ষ করেছি তবে ওদের মধ্যে কোনসময় ঝগড়াঝাটি হয়নি। তবে শুনেছি রিফাত কিশোর গ্যাংয়ের নেতা। সিয়ামকে ডেকে অটোরিকশায় করে তেতুল বাড়িয়া নামক এলাকার এক নির্জন স্থানে নিয়ে যায় এবং সেখানে নিয়ে সিয়ামকে বেধড়ক মারধর করে একপর্যায়ে হত্যার উদ্দেশ্যে গলায় ছুরি দিয়ে জবাই দেয়ার চেষ্টা করলে সিয়াম ডাক চিৎকার দিলে স্থানীয় লোকজন টের পেলে রিফাত পালিয়ে যান। আহত অবস্থায় সিয়ামকে উদ্ধার করে পটুয়াখালী মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল নিয়ে গেলে কর্তব্যরত চিকিৎসক সাথে সাথে ঢাকায় রেফার করেন।বর্তমানে সিয়াম ঢাকার আগারগাঁও জাতীয় চক্ষু হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় আছে। দুমকি থানা অফিসার ইনচার্জ তারেক মোহাম্মদ হান্নান বলেন, ঘটনাটি শুনেছি তবে এখনো কোন লিখিত অভিযোগ পাইনি অভিযোগ পেলে তদন্ত সাপেক্ষে আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহন করা হবে।